অনলাইন আয়ের প্রথম দিকে মানুষ শুধু ফ্রিলান্সিং চিনতো। কিন্তু ধীরে ধীরে অনুধাবন করতে লাগলো ক্লায়েন্ট আমাদের থেকে যেই কাজ গুলো করিয়ে নেয় সেই কাজ গুলো তাদের কি কাজে লাগে। কেন তারা অনেক ছোট ছোট কাজের জন্য এত ভালো অঙ্কের পে করে। নিশ্চয় তারা এইসব কাজ করিয়ে নিয়ে অনেক বেশি আয় করে বলেই সে এত টাকা খরচ করে। কিন্তু এখন আর কারও অজানা নয় যে আসলে এই কাজ গুলো যারা করিয়ে নেয় তারা মূলত অনলাইন ইন্টারপ্রেনর। তারাও ফ্রিল্যান্সারদের মতই অনলাইন আয়ই করে থাকেন তবে পার্থক্য হচ্ছে তাদের তারা কিছুটা বড় পরিসরে এবং প্রকৃত মুক্তভাবে কাজ করে থাকে। যেমন তারা হতে পারে কোন একটা কোম্পানির প্রডাক্টের এফিলিয়েট। তখন তারা কমিশনের ভিত্তিতে ওই কোম্পানির প্রোডাক্ট অনলাইনেই বিক্রি করে দিয়ে থাকে। সাধারনত এই কাজটি করার জন্য তারা ব্যবহার করে থাকে তাদের করা একটা সাইট, ভিডিও চ্যানেল অথবা ইমেইল। আর তাদের এই কাজ গুলোকেই মূলত তারা ভাগ ভাগ করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে করিয়ে নেয়।
সুতরাং, বুজতেই পারছেন যদি আপনি অনলাইন মার্কেটিং এর এধরনের প্রজেক্ট পরিচালনা করেন তাহলে আপনার আয়ও যেমন বেশি হবে তেমন আপনি কখনো কাজ না করতে পারলেও আপনার আয় একেবারে থেকে থাকবে না। আর আয়টাও হবে রেপিড। তাই আর্থিক নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করলে অনলাইন মার্কেটিং করা ফ্রিল্যান্সিং এর চাইতে বেশি নিরাপদ। তবে অনেক অনলাইন মার্কেটার শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করেই আয় করেন।
অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে তো অনেক হল এবার চলুন ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কিছু কথা বলি –
ইউটিউব মার্কেটিং কি?
আমরা সকলেই জানি যে, ইউটিউব হচ্ছে একটা ভিডিও শেয়ারিং সাইট এবং পৃথিবীর সমস্ত ভিডিও শেয়ার সাইটের মধ্যে ইউটিউব সবথেকে জনপ্রিয় সাইট । বুজতেই পারছেন ইউটিউবে দৈনিক কি পরিমান ভিজিটর পাওয়া যায়। মানুষের কাছে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড এবং শেয়ারের মাধ্যমে কোন পণ্যের বা সেবার পরিচিতি পৌঁচে দেওয়াই হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং।
কেন ইউটিউব মার্কেটিং করবেন?
অনলাইন মার্কেটিং করার অনেক উপায় আছে। তার মধ্যে ইউটিউব মার্কেটিং বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর এত জনপ্রিয়তার কিছু কারন।
ইউটিউবে ভিডিও মার্কেটিং করলে খুব দ্রুত ট্রাফিক পাওয়া যাবে। যেটা একটা ওয়েবসাইটের জন্য অনেক সময়ের ব্যাপার।
আর ওয়েবসাইটের জন্য আপনি প্রথমেই হোস্টিং আর ডোমেইন এর জন্য টাকা খরচ করতে হবে যেটা নতুনদের জন্য অনিহার কারন। ইউটিউব এ আপনাকে কোন টাকা লাগবে না।
সবচেয়ে বড় যেই কারনে ইউটিউব মার্কেটিং ইদানিং বেশি জনপ্রিয় তা হচ্ছে এসইও রেঙ্কিং এর বিভিন্ন আপডেটের কারনে যারা রিভিও সাইট দিয়ে মার্কেটিং করে থাকেন তাদের রেঙ্কিং প্রতিনিয়ত ড্রপ করছে কিন্তু ইউটিউব এই প্রভাব থেকে মুক্ত।
আবার, যারা এমন কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করার জন্য সিদ্ধান্ত নেন যেটার ডিজাইন বা ব্যাবহারবিধি নিয়ে তারা চিন্তিত তখন তারা সেই পণ্যটি দেখতে কেমন বা এটি কিভাবে ব্যবহার করবে তা জানার জন্য ইউটিউবে প্রবেশ করে আর তাই উন্নত বিশ্বে ইউটিউবে ঢু মারা মানুষের বড় অংশ এর পরেই কিছু না কিছু ক্রয় করে থাকেন। যার কারনে ইউটিউব হচ্ছে ক্রেতাদের ঘাটি।
কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?
ইউটিউব মার্কেটিং আমাদের দেশে মোটামুটি নতুন ইন্টারনেট প্রশিক্ষন রিসোর্স নেই বললেই চলে। আবার আমরা ফ্রিতে কোন কিছু পেলে তখন সবাই বুঝে না বুঝে সেই দিকে ঝুকে পড়ি যার কারনে সেই বিষয়টায় ব্যপক হারে স্পামিং বেড়ে যায়। তাই এই ব্যপারে যারা অভিজ্ঞ তারা আসলে মানুষকে নিজেদের টিপস বা অভিজ্ঞতা খোলাখুলি দিতে চায় না যেন শুধুমাত্র আগ্রহীরাই এখানে আসে। তবে আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে কোন ইউটিউব মার্কেটারের সাথে পরিচিত থাকেন তবে তার কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন। আর যদি প্রশিক্ষন নিতে চান তাহলে উপযুক্ত যায়গা যোগাযেগ করুন। এ সেন্টারগুলোতে সাধারনত বিষয় শেখানোর পাশাপাশি নিশ্চিত সফলতার অনেক টিপস শেয়ার করে।
পরিশেষে যা বলা যায় তা হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইন মার্কেটিং এর সবথেকে সহজ পদ্ধতি এবং অনলাইন আয়েরও সবথেকে জনপ্রিয় মাধ্যম। অনেক কম সময় দিয়ে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন তবে খেয়াল রাখতে হবে আপনার কাজের মানের উপর এবং কি নিয়ে কাজ করছেন কি দিয়ে কাজ করছেন তার উপর। মনে রাখবেন, আপনি ইউটিউব মার্কেটার হলে ইউটিউব কে স্পাম মুক্ত রাখা আপনার দায়িত্ব। কারন, এটি বিদেশের কাছে আমাদের দেশের মার্কেটারদের মানের একটা যায়গা। ভালো থাকবেন
সুতরাং, বুজতেই পারছেন যদি আপনি অনলাইন মার্কেটিং এর এধরনের প্রজেক্ট পরিচালনা করেন তাহলে আপনার আয়ও যেমন বেশি হবে তেমন আপনি কখনো কাজ না করতে পারলেও আপনার আয় একেবারে থেকে থাকবে না। আর আয়টাও হবে রেপিড। তাই আর্থিক নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করলে অনলাইন মার্কেটিং করা ফ্রিল্যান্সিং এর চাইতে বেশি নিরাপদ। তবে অনেক অনলাইন মার্কেটার শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করেই আয় করেন।
অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে তো অনেক হল এবার চলুন ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কিছু কথা বলি –
ইউটিউব মার্কেটিং কি?
আমরা সকলেই জানি যে, ইউটিউব হচ্ছে একটা ভিডিও শেয়ারিং সাইট এবং পৃথিবীর সমস্ত ভিডিও শেয়ার সাইটের মধ্যে ইউটিউব সবথেকে জনপ্রিয় সাইট । বুজতেই পারছেন ইউটিউবে দৈনিক কি পরিমান ভিজিটর পাওয়া যায়। মানুষের কাছে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড এবং শেয়ারের মাধ্যমে কোন পণ্যের বা সেবার পরিচিতি পৌঁচে দেওয়াই হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং।
কেন ইউটিউব মার্কেটিং করবেন?
অনলাইন মার্কেটিং করার অনেক উপায় আছে। তার মধ্যে ইউটিউব মার্কেটিং বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর এত জনপ্রিয়তার কিছু কারন।
ইউটিউবে ভিডিও মার্কেটিং করলে খুব দ্রুত ট্রাফিক পাওয়া যাবে। যেটা একটা ওয়েবসাইটের জন্য অনেক সময়ের ব্যাপার।
আর ওয়েবসাইটের জন্য আপনি প্রথমেই হোস্টিং আর ডোমেইন এর জন্য টাকা খরচ করতে হবে যেটা নতুনদের জন্য অনিহার কারন। ইউটিউব এ আপনাকে কোন টাকা লাগবে না।
সবচেয়ে বড় যেই কারনে ইউটিউব মার্কেটিং ইদানিং বেশি জনপ্রিয় তা হচ্ছে এসইও রেঙ্কিং এর বিভিন্ন আপডেটের কারনে যারা রিভিও সাইট দিয়ে মার্কেটিং করে থাকেন তাদের রেঙ্কিং প্রতিনিয়ত ড্রপ করছে কিন্তু ইউটিউব এই প্রভাব থেকে মুক্ত।
আবার, যারা এমন কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করার জন্য সিদ্ধান্ত নেন যেটার ডিজাইন বা ব্যাবহারবিধি নিয়ে তারা চিন্তিত তখন তারা সেই পণ্যটি দেখতে কেমন বা এটি কিভাবে ব্যবহার করবে তা জানার জন্য ইউটিউবে প্রবেশ করে আর তাই উন্নত বিশ্বে ইউটিউবে ঢু মারা মানুষের বড় অংশ এর পরেই কিছু না কিছু ক্রয় করে থাকেন। যার কারনে ইউটিউব হচ্ছে ক্রেতাদের ঘাটি।
কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?
ইউটিউব মার্কেটিং আমাদের দেশে মোটামুটি নতুন ইন্টারনেট প্রশিক্ষন রিসোর্স নেই বললেই চলে। আবার আমরা ফ্রিতে কোন কিছু পেলে তখন সবাই বুঝে না বুঝে সেই দিকে ঝুকে পড়ি যার কারনে সেই বিষয়টায় ব্যপক হারে স্পামিং বেড়ে যায়। তাই এই ব্যপারে যারা অভিজ্ঞ তারা আসলে মানুষকে নিজেদের টিপস বা অভিজ্ঞতা খোলাখুলি দিতে চায় না যেন শুধুমাত্র আগ্রহীরাই এখানে আসে। তবে আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে কোন ইউটিউব মার্কেটারের সাথে পরিচিত থাকেন তবে তার কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন। আর যদি প্রশিক্ষন নিতে চান তাহলে উপযুক্ত যায়গা যোগাযেগ করুন। এ সেন্টারগুলোতে সাধারনত বিষয় শেখানোর পাশাপাশি নিশ্চিত সফলতার অনেক টিপস শেয়ার করে।
পরিশেষে যা বলা যায় তা হচ্ছে ইউটিউব মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইন মার্কেটিং এর সবথেকে সহজ পদ্ধতি এবং অনলাইন আয়েরও সবথেকে জনপ্রিয় মাধ্যম। অনেক কম সময় দিয়ে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন তবে খেয়াল রাখতে হবে আপনার কাজের মানের উপর এবং কি নিয়ে কাজ করছেন কি দিয়ে কাজ করছেন তার উপর। মনে রাখবেন, আপনি ইউটিউব মার্কেটার হলে ইউটিউব কে স্পাম মুক্ত রাখা আপনার দায়িত্ব। কারন, এটি বিদেশের কাছে আমাদের দেশের মার্কেটারদের মানের একটা যায়গা। ভালো থাকবেন
No comments:
Post a Comment